Round Rainbow

‘কাভি হা কাভি না’ - এই সিনেমাটা আমি দু’বার দেখেছি। সিনেমাটার নাম দেখে মনে হতে পারে, একটা মেয়ে একটা ছেলের সঙ্গে হ্যাঁ/না বলার প্র্যাকটিস করছে — আর এটা নিয়েই সিনেমা। সত্যি-সত্যি মনে হলে এটা তা না — এর বাইরে আরও অনেক কিছু আছে। এখানে মূলত লোকাল একটা গল্প, যার পরিষ্কার গাঁথুনি আছে। একটা স্বপ্নদৃশ্য দিয়ে গল্পের চক্র শুরু, এরপর নানা চড়াই-উতরাই। এভাবে একই জায়গায় নিয়ে এসে পরিচালক কুন্দন শাহ‌ একসময় দর্...
পয়েন্ট অফ সেলস, রিটেইল, ট্রেড বা মুদি দোকান যাই বলি না কেন সেখানে এখন পর্যন্ত গতানুগতিক ধারার ব্র্যান্ডিং এর বাইরে তেমন কিছু অন্তত গত বছর পর্যন্ত ছিলো না। সেই ঘুরেফিরে পিভিসি শপ সাইন, ব্যানার, ড্যাংলার, স্টিকার এইটুকু পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থেকেছে ট্রেড মার্কেটিং। শপ সাইন ছাড়া বাকি গুলোর হদিস মাস দুয়েক পরে আর পাওয়া যায় না। এর কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখলাম হয় নির্ধারিত ব্র্যান্ডের ওই সীমিত আকারের ব্র...
মানুষটার হাজারো রূপ। কখনো তিনি স্রেফ একজন পতিতা। আরেকটু নির্দিষ্ট করে বললে ভারতের অন্যতম বৃহৎ এক পতিতালয়ের সর্দারনী। আবার মুম্বাই পুলিশ তাঁকে চেনে অন্যভাবে। তিনি নৃশংস এক গ্যাঙস্টার। ডি-কোম্পানির শীর্ষস্থানীয়রা তার ঘরে আসতো, ফলে আন্ডারওয়ার্ল্ডের কোনো খবরই তাঁর কাছে অজানা থাকতো না। আবার মুম্বাইয়ের নিম্নবৃত্ত নারীদের জন্য তিনি একজন আদর্শ। যে দেহ বেঁচে পেট চালায় - তাঁরও যে একটা সাধারণ-স্বাভাবিক জীব...

একেকটা সময় আমার মনে হয় আমরা হয়তো কিছুটা কালচারাল আইডেনটিটি ক্রাইসিসে ভুগতেসি।অথচ এইটা তো হওয়ার কথাই ছিল না! গানের ব্যপারটাই ধরেন। মাত্র সেইদিনি না উপল

পামেলা অ্যান্ডারসন বিয়ে করেছেন। বরমশাই পামেলার ব্যক্তিগত দেহরক্ষী। আমরা যাঁরা আশির দশকের সন্তান এবং নব্বইয়ে টিন এজ যাপন করেছি, তাঁরা একটু নস্টালজিক হবেন আজ। অবশ্য

হালকা পাতলা ধরনের একটা ছেলে। চোখে চারকোনা ফ্রেমের চশমা। মাথা ভর্তি চুল, যাতে আদপেই চিরুনি ঢোকে কিনা সন্দেহ আছে। কোন একটা যায়গায় চুপ করে দাঁড়াচ্ছেনা, হেঁটে যাচ্ছে,হেঁটেই যাচ্ছে, কথা বললে হাত পেছনে নিয়ে শুনছে,তাকাচ্ছে এদিক ওদিক। এই তাকানোটাতে আবার কোন লুকোছাপা নেই। পূর্ণ দৃষ্টি। ক্যাম্পাসে ভয়ডরহীন আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে হাসি। সহজ ভাষায় এই হচ্ছে মেহদী। মেহদী হাসান খান। যখন ছেলেটার সাথে পরিচয় তখন ওর বয়স...

অঞ্জন দত্ত যদি গান না গাইতেন তাকে নিয়ে কি লিখতো কেউ আদৌ? অভিনেতা কৌশিক ব্যানার্জি কিংবা পরিচালক অরিন্দম শীলকে নিয়ে যতটুকু লেখালিখি হয় গানবিহীন অঞ্জন

লোকালয় থেকে অনেকটা দূরে এই বাড়ি। জনবিচ্ছিন্ন। বিস্তীর্ণ মাঠের মাঝখানে সীমানা ঘেরা বাড়ি। লোকটা সরকারি কর্মকর্তা। এসেছিল বাড়ির নাম্বার লিখে যেতে। চলে যাবে, এমন সময়

ক্রিকেটার হতে হতে বেঁচে থাকার তাগিদে অভিনেতায় বদলে যাওয়া এনএসডির স্কলারশিপধারী এক রাজস্থানী যুবক তিনি। আত্মনিবেদিত অভিনয়ের ঊজ্জ্বল নিদর্শন দেওয়া সেই অভিনেতা ইরফান খানকে কোনদিন

চলচ্চিত্রের শৈল্পিক দিক এবং নান্দনিকতার দিক; দুইটির একটিও সম্বন্ধে কোনো প্রকার ধারণা না রাখা কিংবা কষ্মিনকালে ‘চলচ্চিত্র’ নিয়ে দু’টো মিনিট ভাবার অবকাশ না রাখা কোন

ঢাকার ছবির জগতে প্রথম দিককার নায়িকা হলেন সুমিতা দেবী। সুমিতা দেবী অভিনীত ‘আকাশ আর মাটি’ ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৫৯ সালের ২৪ জুলাই। এই ছবিটি তাঁর